আগামী ৯ অক্টোবর, বুধবার দিবাগত রাত ১২ টা থেকে এ নিষেধাজ্ঞা শুরু হয়েছে যা চলবে ২৯ অক্টেবর পর্যন্ত।এ আদেশ অমান্য করলে অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড অথবা জরিমানাসহ উভয় দন্ডে দন্ডিত করা যাবে। এনিয়ে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবহিতকরণ সভা ও মাইকিংসহ বিভিন্নভাবে প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে এ ব্যাপারে জেলেদের সতর্ক করা হয়েছে।এদিকে নিষেধাজ্ঞার সময়ে লক্ষ্মীপুর সদর, রামগতি, কমলনগর ও রায়পুরের ৩৫ হাজার ৩২৬ জন জেলেকে সরকারিভাবে বিনামূল্যে চাল দেওয়া হবে বলে সাংবাদিকদেরকে জানানো হয় । কিন্তু, লক্ষ্মীপুরে প্রায় ৬২ হাজার জেলে রয়েছে। এরমধ্যে প্রায় ৫০ হাজার জেলের কার্ড রয়েছে। কার্ড থাকা সত্ত্বেও প্রায় ১৫ হাজার জেলে সরকারি সহায়তা পায় না। দাদন ও আড়তদারদের থেকে ঋনই তাদের একমাত্র পুঁজি। এ কারণেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তাদেরকে বাধ্য হয়ে নদীতে নামতে হয়। আর নদীতে না নামলেও নিষেধাজ্ঞাকালীন তাদেরকে অলস সময় কাটাতে হয়। কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমতিয়াজ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, সরকারের এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে উপজেলার মতিরহাট থেকে রামগতির চর-আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনা নদী এলাকায় জেলেদের নদীতে নামা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্থানীয় মাছঘাট ও আড়তগুলোতে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।জেলেরা সাংবাদিকদের জানাই যে,তারা অভিযান আসলে দেনা করে সংসার চালাতে হয়। লক্ষ্মীপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম মহিব উল্যাহ বলেন, এখানকার জেলেদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তারা নিষেধাজ্ঞার সময় এখন আর নদীতে যায় না। তবুও সরকারি আইন বাস্তবায়নে আমরা সকল প্রস্তুতি নিয়েছি। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে অভিযুক্তদের সর্বোচ্চ দুই বছরের সশ্রম কারাদন্ড অথবা জরিমানাসহ উভয় দন্ডে দন্ডিত করা হবে । এ সময়ে ৩৫ হাজার ৩২৬ জন জেলেকে ২০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে বলে গণ-মাধ্যম কর্মীদেরকে জানানো হয়। �̝����
Your email address will not be published. Required fields are marked *
2020 topbanglanews24