কিসমিস খেলে কী হয়
কিসমিস পাকা আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয়।
আকারে বড় বা লম্বা এক প্রকারের আঙুর পাওয়া যায়,সেটি শুকিয়ে তৈরি হয় মুনাক্কা।আবার বেগুনি রঙের এক প্রকার আঙুর পাওয়া যায়, সেটিকে বলে ব্লুবেরি।কিন্তু সবগুলোই একই প্রজাতির।তবে বেগুনি বা কালো আঙুলের গুনগতমান অধিক।তবে এটিতে সামান্য ইউরিক অ্যাসিড আছে।
আঙুরে প্রোটিন, ফ্যাট,কার্বোহাইড্রেটস, ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ভিটামিন এ,বি,সি,কে,প্রভৃতি পাওয়া যায়।
এবং ত্বককে তরতাজা, উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
আঙুর/ কিসমিস বয়সের ছাপ রোধ করতে সহায়তা করে, এছাড়া ক্ষয়রোগ,কাশি,ভ্রম রোগ, মূত্রকৃচ্ছ্রতা, রক্তপিত্ত,হৃদরোগ, প্রভৃতি রোগ দূর করতে এর ভূমিকা অপরিসীম।আয়ুর্বেদে ভ্রমরোগ নাশক বলা হয়, সেক্ষেত্রে এটি অ্যালঝাইমার্স ,ডিমেনশিয়া,মস্তিষ্ক বিকৃতি প্রভৃতি রোগে ব্যবহার করা যেতে পারে।
বাচ্চাদের পক্ষে কিসমিস খুবই উপকারী।কিসমিস বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে।
কিসমিস সারা রাত ভিজিয়ে রাখার পরে ,ঐ জল টা সকালে খালি পেটে খাওয়া ও ভীষণ ভালো।
তথ্যসূত্র সংগৃহীত।
ধন্যবাদ।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
2020 topbanglanews24