আসাদুজ্জামান খান কামাল আরও বলেন, সিনহা রাশেদ নিহতের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটির সদস্যরা কাজ শুরু করেছেন। আশা করছি নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তারা তদন্ত রিপোর্ট আমাদের কাছে জমা দেবেন। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরই এ মামলা জট খুলে যাবে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, যাদের অপরাধ প্রমাণিত হবে তাদের আইন অনুযায়ী সাজা প্রদান করা হবে।
তিনি বলেন, তদন্তে যদি কক্সবাজারের এসপির বিষয়ে কিছু পাওয়া যায়। তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তিনি।
কক্সবাজারের টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর পুলিশ তল্লাশি চৌকিতে গত ৩১ জুলাই রাতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান । এ ঘটনার বিচার চেয়ে গতকাল বুধবার কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন নিহত ব্যক্তির বড় বোন শারমিন। আদালতের বিচারক তামান্না ফারাহ মামলাটি গ্রহণ করেন। তিনি এজাহারটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করে সাত দিনের মধ্যে আদালতকে অবহিত করতে টেকনাফ থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। পাশাপাশি মামলাটি তদন্ত করে আদালতকে জানানোর জন্য র্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের অধিনায়ককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
এ মামলার প্রধান অভিযুক্ত এসআই লিয়াকত, ওসি প্রদীপসহ ৭ পুলিশ সদস্য রিমান্ডে রয়েছে।
Your email address will not be published. Required fields are marked *
2020 topbanglanews24